শিরোনাম
- সৃজনশীল ক্লাবের উপদেষ্টা জাহেদুল আলম এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা
- পাঁচলাইশ ও চকবাজার থানা ছাত্রলীগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- ছাত্রলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের বিশাল আনন্দ র‌্যালী
- একজন নীতিনিষ্ঠ রাজনীতিক
- অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন রিজভী
- মুজিববর্ষে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম জহিরের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
- হাজেরা-তজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ও চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা।
- হাজেরা-তজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ও চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা।
ভাসানচরের পথে রোহিঙ্গাদের বিশাল বহর

কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে বিশাল বহর নিয়ে ভাসানচরের দিকে রওনা হয়েছে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে নেয়াখালীর ভাষানচরের দিকে রওনা হন তারা।
জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ভাসানচরে স্থানান্তরের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে র্যাব-৭ ও র্যাব-১৫।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছিলেন, ডিসেম্বর মাসেই আগ্রহী রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
এদিকে গত বুধবার (২ ডিসেম্বর) জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী দিনে কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাসানচরে সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা সম্পর্কে জাতিসংঘ অবগত আছে। কিন্তু শরণার্থীদের স্থানান্তর প্রস্তুতি কিংবা রোহিঙ্গাদের শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংস্থাটিকে যুক্ত করা হয়নি।
এই স্থানান্তর প্রক্রিয়া সম্পর্কে জাতিসংঘের কাছে তথ্যও খুবই কম আছে বলে বলা হয়েছে ওই বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের ব্যাপারে জাতিসংঘ তার আগেকার অবস্থানেই রয়েছে, অর্থাৎ ভাসানচরে যাবার ব্যাপরে, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যেন জেনে-বুঝে এবং মুক্তভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য জায়গাটি সম্পর্কে প্রাসঙ্গিক, সুনির্দিষ্ট ও হালনাগাদ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে যেন তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের অগাস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর গণহত্যা ও নিপীড়নের মুখে দেশটি থেকে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।
ওই বছরের নভেম্বর মাসে কক্সবাজার থেকে এক লক্ষ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে সরিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে একটি প্রকল্প নেয় সরকার। আশ্রয়ণ-৩ নামে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেয়া হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে।
কিন্তু ২০১৮ সালে যখন প্রথম তাদের স্থানান্তরের পরিকল্পনা করা হয়, তখন থেকেই রোহিঙ্গারা সেখানে যাবার ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে আসছিল। তারই ধারাবাহিকতায় গত নভেম্বরে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের একটি দলকে ভাসানচর পরিদর্শনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তখন দলটি ভাসানচরে যেতে সম্মতি জানালেও কক্সবাজারে ফিরে আবার টালবাহানা শুরু করে।
সর্বশেষ সংবাদ
- সৃজনশীল ক্লাবের উপদেষ্টা জাহেদুল আলম এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা
- পাঁচলাইশ ও চকবাজার থানা ছাত্রলীগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- ছাত্রলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের বিশাল আনন্দ র‌্যালী
- একজন নীতিনিষ্ঠ রাজনীতিক
- অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন রিজভী
- মুজিববর্ষে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম জহিরের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
- হাজেরা-তজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ও চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা।
- হাজেরা-তজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ও চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা।
সমগ্র বাংলা পাতার আরো খবর
- অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন রিজভী
- মুজিববর্ষে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম জহিরের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
- বাংলাদেশে প্রতি কি.মি. রাস্তা নির্মাণ খরচ পৃথিবীতে সর্বোচ্চ
- ভাসানচরের পথে রোহিঙ্গাদের বিশাল বহর
- যেভাবে ৫ মিনিটেই অনলাইনে পাবেন জমির আরএস খতিয়ান
- বক্তব্য না দিয়েই ফেরত গেলেন মামুনুল হক
- ঘিরে রাখা বাড়ি থেকে ৪ জঙ্গির আত্মসমর্পণ
- বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন চট্টগ্রামের আরাফাত
- শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ে অনন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ
- আকবরকে ধরার ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার পাচ্ছেন কে?
- মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি কমছে
- এএসপি আনিসুল হত্যায় ১০ জন রিমান্ডে