শিরোনাম
- বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে ৯নং ওয়ার্ড মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ এবং ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ।
- বিজেপিতে যাচ্ছেন না সৌরভ
- রাজনৈতিক দলবদল, স্নায়ুযুদ্ধে টলিউড তারকারা
- দক্ষিণাঞ্চলেও পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে: প্রধানমন্ত্রী
- ফাইনালে বার্সেলোনা
- যেকোনো পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকবে ভারত: জয়শঙ্কর
- সব রিপোর্টেই মুশতাকের স্বাভাবিক মৃত্যুর তথ্য মিলেছে
- একুশে ফেব্রুয়ারিতে ২১ নং জামাল খান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
পাবজি খেলা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?

পাবজি! প্লেয়ার্স আননোন ব্যাটেল গ্রাউন্ড! বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইলন গেম। বর্তমানে উপমহাদেশে কয়েকগুণ বেড়েছে এই গেমের জনপ্রিয়তা। মোবাইল এবং কম্পিউটার দুটোতেই খেলা যায় এই গেম। তবে উপমহাদেশে পাবজির কম্পিউটার ভার্সনের থেকে মোবাইল ভার্সনটিই বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতা এবং হাতের নাগালের মধ্যে থাকা ইন্টারনেটের কারণেই এই গেমটির জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। বর্তমানে এই গেমে অত্যধিক আসক্ত হয়ে পড়ছে শিশু থেকে শুরু করে কিশোর এবং তরুণরাও।
অন্যান্য ব্যাটেল রয়্যাল গেমের মতোই পাবজিও অনেক বেশি হিংস্র গেম। এবং এর ভয়াবহতা এতই বেশি যে শিশু এবং কিশোরদের মধ্যে এক প্রকার ক্ষিপ্রতা সৃষ্টি করে এই গেম। অত্যধিক মাত্রায় হিংস্রতা থাকায় ১৩ বছরের কম বয়সীদের জন্য এই গেমটি নিষিদ্ধ। অতিরিক্ত হিংস্রতা শিশু-কিশোরদের মধ্য বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এবং পরবর্তী জীবনে শিশুদের হিংস্র করে তুলতে পারে এই গেম।
এ ধরনের আসক্তি বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসব গেমে আসক্তির কারণে কিশোররা পারিবারিক, সামাজিক অবস্থান থেকে বিচ্যুত হয়ে যাচ্ছে। খেলার এক পর্যায়ে এসে তারা ভায়োলেন্ট হয়ে যেতে পারে। এমনকি এটি আলোচিত আরেক 'ব্লু হোয়েল' গেমের মতো কোনো পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।
কেবল শারীরিক ক্ষতির কারণই নয় এই পাবজি গেমটি। সেই সাথে মানসিক রোগের কারণও হতে পারে এই গেমটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) এক গবেষণার পর জানিয়েছে ভিডিও গেমে আসক্তি এক ধরণের মানসিক রোগ। ভিডিও গেমগুলো একজন খেলোয়াড়ের ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
শারীরিক মানসিক রোগের সাথে সাথে পাবজি গেমটি একজন শিশু কিংবা কিশোরের উপর সামাজিক মূল্যবোধের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। গেমটি যেহেতু একটি জায়গাতেই আটকে থেকে খেলতে হয় সেহেতু এই গেম খেলা মানুষটি সামাজিকভাবে খুব বেশি সংযুক্ত থাকতে পারে না। আর এই কারণে সামাজিক মূল্যবোধের সাথে সমাজের আচার ব্যবহার থেকেও ধীরে ধীরে দূরে সরে যেতে হয় সেই মানুষটিকে। সর্বোপরি একটা সময় একাকীত্ব বরণ করতে হয় তাদেরকে।
এই গেমটি অতিরিক্ত খেলার কারণে চোখের সমস্যাও হতে পারে। আর সেই সাথে দেখা দেয় ঘুমের ঘাটতিও। কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে বেশি সময় ধরে তাকিয়ে থাকার কারণে চোখের ক্ষতি হতে পারে। আর চোখের সমস্যার সাথে সাথে ঘুমেরও ঘাটতিতে পড়ে এই গেম খেলা মানুষগুলি।
সর্বশেষ সংবাদ
- বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে ৯নং ওয়ার্ড মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ এবং ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ।
- বিজেপিতে যাচ্ছেন না সৌরভ
- রাজনৈতিক দলবদল, স্নায়ুযুদ্ধে টলিউড তারকারা
- দক্ষিণাঞ্চলেও পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে: প্রধানমন্ত্রী
- ফাইনালে বার্সেলোনা
- যেকোনো পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকবে ভারত: জয়শঙ্কর
- সব রিপোর্টেই মুশতাকের স্বাভাবিক মৃত্যুর তথ্য মিলেছে
- একুশে ফেব্রুয়ারিতে ২১ নং জামাল খান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
বিশেষ প্রতিবেদন পাতার আরো খবর
- পাবজি খেলা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?
- চলতি বছরে সর্বাধিক বিক্রিত ১০ স্মার্টফোন
- ঘরেই রান্না করুন তাওয়া পোলাও
- এই মুহূর্তে গুগলে কী কী সার্চ করবেন না
- ৬০ সেকেন্ড কেন এক মিনিট হয়?
- ফেসবুকের নতুন এভাটার ট্রেন্ডে কি তথ্য ফাঁস হবে?
- ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়
- জিমেইলে বিভ্রাট, ভোগান্তিতে ব্যবহারকারীরা
- রামগড় বদলে দেওয়া একজন ইউএনও'র গল্প
- যেসব দেশের নারীরা অসম্ভব সুন্দর!
- টিকটক-ইউসি ব্রাউজারসহ ৫৯ চীনা অ্যাপস নিষিদ্ধ ভারতে
- কিংবদন্তী ফরিদীর ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ